3
নিয়ে আসলাম সেই কাঙ্ক্ষিত টপিক VPN
এই যে 1 Hour Study এর প্রিয় ভাইবোনেরা, সকলে সুস্থ আছেন তো? আজ আপনাদের জন্য আরো একটা খুব ইন্টারেস্টিং টপিক নিয়ে আসলাম! কেউ ভুলেও এটা মিস করবেন না। কারণ আজকের টপিক হলো VPN (ভিপিএন)। চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে আসি ভিপিএন কী? এটা কী কাজে লাগে?
VPN (ভিপিএন) এর পূর্ণরূপ হলো ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক। এটি ইন্টারনেটে আপনার ও অন্য একটি নেটওয়ার্কের মাঝে সিকিউর কানেকশন তৈরী করে দেয়। অধিকাংশ মানুষ মূলত অঞ্চলভিত্তিক ব্লক করা সাইটগুলোতে প্রবেশ করতে, তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষার্থে এবং সেনসিটিভ কন্টেন্ট ব্রাউজ করার সময় নিজেকে ট্রেস করা থেকে বাঁচাতেই ভিপিএন ব্যবহার করে।
আজকাল ভিপিএন এর ব্যবহার খুবই জনপ্রিয়। কিন্তু অনেকেই আজ যে কারণে ভিপিএন ব্যবহার করে সেই কারণে ভিপিএন এর জন্ম হয়নি। ভিপিএন তৈরী করা হয়েছিল ব্যবসা ও বাণিজ্যিক প্রাইভেট নেটওয়ার্কগুলোকে নিরাপদে সংযুক্ত করার জন্য। ভিপিএন আপনার নেটওয়ার্ক ট্রাফিককে অন্য কোন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ফরোয়ার্ড করে দেয়। প্রায় সব অপারেটিং সিস্টেমেই বিল্ট ইন VPN সাপোর্ট আছে।
কীভাবে ভিপিএন আপনাকে সাহায্য করতে পারে?
আপনি যখন আপনার ডিভাইসটিকে ভিপিএনে কানেক্ট করেন তখন এটা অন্য কোন একটা কম্পিউটারে (সার্ভারে) নিজেকে সংযুক্ত করে এবং ইন্টারনেটের সাথে আপনার যোগাযোগের জন্য একটি গোপন রাস্তা বা সুড়ঙ্গ তৈরি করে। আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) এই সুড়ঙ্গের উপস্থিতি বুঝতে পারলেও এর মধ্যে ঢুকতে পারবেনা। ফলে আপনি কোন সাইট ব্রাউজ করছেন কিংবা কী ডেটা পাস করছেন তা আইএসপি জানতে পারবে না। তখন আপনার দেশে বা আইএসপিতে যদি কোন সাইট ব্লক করা থাকে সেই সাইটটিও আপনি ভিপিএন ব্যবহার করে ব্রাউজ করতে পারেন। আর এই সব ডেটা ভিপিএন ব্যবহারের সময় এনক্রিপ্টেড হয়ে যায়।
কী কী কাজে ভিপিএন ব্যবহার করা হয়?
জিও রেস্ট্রিক্টেড কন্টেন্ট ব্রাউজ
ভিডিও ও অডিও স্ট্রিমিং সাইটগুলোতে নির্দিষ্ট দেশের জন্য স্পেসিফিক কন্টেন্টগুলো যেকোন দেশ থেকেই ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (VPN) এর মাধ্যমে ব্রাউজ করতে পারবেন। যেমন ধরুন স্পটিফাই সাইট থেকে বাংলাদেশে বসে আপনি গান শুনতে পারবেন না। কিন্তু চাইলেই ইউএস বা অন্য কোন দেশ যেখানে স্পটিফাই এর সার্ভিস আছে সেসব দেশের আইপিযুক্ত সার্ভারে ভিপিএন দিয়ে কানেক্ট করে আপনিও স্পটিফাই সার্ভিস বাংলাদেশে বসেই ব্যবহার করতে পারবেন।
নিজের তথ্য নিরাপদ রাখতে
আপনি যদি পাবলিক প্লেসে ফ্রি ওয়াই-ফাই হটস্পট ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ব্রাউজিং ডেটা সেইম নেটওয়ার্কে থাকা অন্যান্য মানুষ ট্রেস করতে পারে যদি সে এই বিষয়ে এক্সপার্ট হয়। এক্ষেত্রে আপনাকে বাঁচাবে ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (VPN)। আপনি ভিপিএন দিয়ে কানেক্ট করলে আপনার ওয়াইফাই সংযোগে কেউ আড়ি পাতলে কিংবা এমনকি আপনার আইএসপি নিজেও শুধু একটা প্রাইভেট নেটওয়ার্কই দেখবে। এর ভিতরে যে সব ডেটা পাস হচ্ছে সেসবের নাগাল পাবে না।
নিজের প্রকৃত লোকেশন গোপন করতে
বিভিন্ন ওয়েবসাইটের ট্র্যাকিং থেকে বাঁচতে আপনি যদি আপনার প্রকৃত লোকেশন গোপন রেখে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চান তাহলে ভিপিএন আপনাকে সেই সুবিধা দিবে। এছাড়া আপনি হয়তো জানেন যে চীনে সরকারীভাবে অনেক সাইটই বন্ধ করে রাখা আছে (এমনকি ফেসবুকও)। চায়নিজরা ভিপিএন ব্যবহার করেই প্রয়োজন পড়লে সেসব সাইট ব্রাউজ করে পুরো ইন্টারনেট এর সাথে সংযুক্ত থাকে।
টরেন্ট ব্যবহারের সময় আপনার গোপনীয়তা রক্ষার্থে
টরেন্ট থেকে ফাইল নামানোর ক্ষেত্রে ট্রেসিং এড়াতে VPN ব্যবহার করতে পারেন। এমনকি আপনি যদি লিগ্যাল টরেন্ট ও ডাউনলোড করেন তাহলেও আপনার আইএসপি বেশি ট্রাফিকের ভয়ে আপনার কানেকশন স্লো করে দিতে পারে। সেক্ষেত্রে ভিপিএন দিয়েই আপনি ট্রেস থেকে বাঁচতে পারেন।
এবং এর আরও অনেক প্রয়োগ থাকতে পারে।
ভিপিএন কি নিরাপদ?
ভার্চুয়াল জগতে নিরাপত্তার ব্যাপারটি দুর্বোধ্য। কোনো কিছুই পুরোপুরি নিরাপদ নয়। কিন্তু বাজারের জনপ্রিয় VPN সেবাদাতাগুলোর প্রতি অনেকেই আস্থা রাখছেন। আবার নিজের তৈরি ভিপিএন নেটওয়ার্ক হলে তাও মন্দ হয় না- যদিও অনেক ক্ষেত্রে তা “খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি” বলে মনে হতে পারে।
অসাধু বা কম্প্রোমাইজড VPN নেটওয়ার্ক থেকে আপনার ডেটা বেহাত হওয়ার ঝুঁকি যে একদম নেই তা না। অনেক কোম্পানি ফ্রি আনলিমিটেড VPN দেয়ার কথা বলে, যা বুঝেশুনে না এগোলে ফাঁদ হিসেবে দেখা দিতে পারে। সুতরাং একটু ঘাঁটাঘাঁটি করতে হবে।
কীভাবে ভিপিএন ব্যবহার করবেন?
আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি আপনার আনলাইন জীবন নিয়ে খুব বেশি সতর্ক হলে আপনি নিজেই একটি VPN সার্ভার তৈরি করে ব্যবহার করতে পারবেন। তবে অধিকাংশ মানুষই ঝামেলা এড়াতে বিভিন্ন থার্ড পার্টি সার্ভিস ব্যবহার করে। এদের মধ্যে সবচেয়ে ভালো রেটিং ওয়ালা সার্ভিসগুলো আপনি নিশ্চিন্তেই ব্যবহার করতে পারেন। অধিকাংশ প্রোভাইডারেরই ফ্রি এবং পেইড, দুই ধরনের VPN প্ল্যান আছে।
মাঝে মাঝে VPN ব্যবহার করলে ফ্রি প্ল্যানই আপনার জন্য যথেষ্ট হবে। আর যদি অফিসের বা ব্যবসায়িক কাজে রেগুলার ব্যবহার করতে হয় তাহলে ভালো একটা পেইড প্ল্যান নিতে পারেন। পেইড প্ল্যানে সাধারণত বিজ্ঞাপন থাকে না এবং সার্ভারের সংখ্যা বেশি ও স্পিড বেশি থাকে। এছাড়া আরো কিছু সুবিধা পেইড প্ল্যানে পাওয়া যায়।
প্রায় সব ভিপিএন প্রোভাইডারেরই ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক ব্যবহারের জন্য ডেস্কটপ, এন্ড্রয়েড, আইওএস অ্যাপ ও ব্রাউজার এক্সটেনশন রয়েছে। এগুলো সাধারণত ক্রস প্লাটফর্ম সার্ভিস। এগুলো ব্যবহার করাও খুবই সহজ। শুধুমাত্র তাদের সাইট এ গিয়ে সাইনআপ করলেই হয়ে গেলো।
কয়েকটি জনপ্রিয় ভিপিএন প্রোভাইডার হলো স্যামসাং ম্যাক্স (ফ্রি), এক্সপ্রেস ভিপিএন, টানেলবিয়ার, হটস্পটশিল্ড ইত্যাদি। গুগলে কিংবা আপনার ডিভাইসের অ্যাপ স্টোরে VPN লিখে সার্চ করলেই অনেকগুলো সার্ভিসের লিস্ট পেয়ে যাবেন, যেখান থেকে ব্যবহারকারী সংখ্যা, রিভিউ ও রেটিং দেখে এগুলোর নির্ভরযোগ্যতা আঁচ করতে পারবেন। এছাড়া অপেরা ডেস্কটপ ব্রাউজারেও ফ্রি আনলিমিটেড ভিপিএন পাবেন।
আপনি কি কখনো VPN ব্যবহার করেছেন? আপনার মতে কোন কোম্পানির VPN সেবা সবচেয়ে ভালো ও নিরাপদ?
কি? প্রিয় ফ্রিল্যান্সার ভাইবোনেরা কেমন লাগলো? এত কষ্ট করে লিখলাম তাই কেমন হইছে জানাতে আর উৎসাহ দিতে ভুলিয়েন না!!!!!
ধন্যবাদ সবাইকে! ভালোবাসা নিবেন---
2
Up work
প্রিয় ফ্রিল্যান্সার ভাই ও বোনেরা কেমন আছেন সবাই? আপনারা হয়তো বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে থাকেন। কিন্তু অনেকে আমরা এসবের কাজ কি সেই সম্পর্কে ভালো করে জানি না? আজকে আমরা জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস Upwork এর কাজ কি সেই সম্পর্কে জানবো? অনেকে হয়তো জানেন, কিন্তু অনেকে জানেন না তারা সহ যারা জানেন সবার জন্য আজকে এই পোস্ট।
Upwork এর কাজ কি?
আপওয়ার্ক হচ্ছে এমন একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস যেখানে সারা পৃথিবী থেকে প্রায় ১ কোটির মতো ফ্রিল্যান্সার কাজ করছে। সাইটটিতে প্রতিটি প্রজেক্টের জন্য "একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ মূল্য" হিসেবে অথবা "প্রতি ঘণ্টা কাজের জন্য অর্থ" উভয় প্রকারের কাজ পাওয়া যায়। আপওয়ার্ক মুলত আউটসোর্সিং-এর একটি প্রাযুক্তিক ধারণা, যা স্বাধীনভাবে চুক্তিবদ্ধ কাজ অফার করে। আপওয়ার্ক হচ্ছে ইল্যান্স, ফ্রীল্যান্সার, গুরু এবং ভিওয়ারকার(প্রাক্তন 'রেন্ট আ কোডার')-এর মতো একটি কোম্পানি, যেখানে একজন চাকরিদাতা এবং একজন ফ্রীল্যান্সার একে অপরের সাথে চুক্তি করে থাকেন।
এটা জানলে খুশি হবেন যে-
আপওয়ার্ক ক্রেতাদের অনলাইনে সমশ্রেণীর দলভিত্তিক কাজের অনুমোদন করে এবং কোম্পানীর মালিক ক্রীত ওয়েবসাইট সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যারের মাধ্যমে কাজের বিনিময়ে অর্থ পরিশোধ করে থাকেন। তাই প্রাযুক্তিক এই উৎকর্ষকে সংক্ষেপে বলা হয়ে থাকে ‘নো ডেস্ক’। যে-কেউ চাইলে যেকোনো স্থান থেকে এই সাইটে কাজ করতে পারবেন ।
মজার বিষয় হলো-- আপওয়ার্কে পূর্বে পরিক্ষার ব্যবস্থা থাকলেও এখন আর পরীক্ষার কোন ব্যবস্থা নেই। এখন শুধু মাত্র আপওয়ার্কের নিয়মের উপর ভিত্তি করে একটি মাত্র পরীক্ষা দিতে হয় । যার নাম আপওয়ার্ক রেডিসেন টেস্ট।
দল ব্যবস্থাপনা- এই সাইটের মাধ্যমে একজন ক্রেতা একই প্রোজেক্টে একসাথে অনেক কর্মী একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিয়োগ দিতে পারেন। দল ব্যবস্থাপনা করার জন্য রয়েছে দলগত কক্ষ, যেখানে একসাথে দলের সকল সদ্যস্যের বিভিন্ন তথ্য, কাজের ইতিহাস এবং সর্বশেষ অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। রয়েছে "টাইম এনালাইজার", যা কোনো সদস্য কখন এবং কত সময় ধরে কাজ করছেন তা প্রদর্শন করে। ক্রেতাদের জন্য আরো রয়েছে ফ্রিল্যান্সারদের কম্পিউটারের স্ক্রিনশট দেখার ব্যবস্থা, ডেস্কটপ স্ক্রিন শেয়ারিং, বাগ ট্রেকিং এবং সাবভার্শন হোস্ট করার জন্য সার্ভার।
এবার জেনে আসি এখানে ফ্রিল্যান্সাদের সুবিধা সম্পর্কে-
ফ্রিল্যান্সাররা তাদের কাজের দক্ষতা এবং বিশ্বস্ততা প্রমাণ করতে পারেন তাদের কম্পিউটারে "UpWork Team" নামক একটি সফটওয়্যার ইন্সটলেশনের মাধ্যমে। এই সফটওয়্যার একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর ক্লায়েন্টের কাছে কাজে অংশগ্রহণকারী ফ্রিল্যান্সারের কাজের সর্বশেষ অবস্থা স্ক্রিনশট, কাজের মেমো, এক্টিভিটি লগ এবং ওয়েবক্যাম থাকলে ছবি প্রেরণ করে থাকে। ওয়েবক্যামের মাধ্যমে প্রোভাইডার ইচ্ছে করলে দলের অন্যান্য সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করে কাজ করতে পারেন। উইন্ডোজ, ম্যাক এবং লিনাক্স ব্যবহারকারীদের জন্য সফটওয়্যারটির আলাদা আলাদা সংস্করণ করা রয়েছে।
পরিশেষে অর্থ উত্তোলনের পদ্ধতি জেনে নিই। কিভাবে অর্থ উত্তোলন করা হয় আপওয়ার্ক থেকে-
অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটের মতো আপওয়ার্ক থেকে অনেকগুলো পদ্ধতিতে অর্থ উত্তোলন করা যায়, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে পেওনিয়ার ডেবিট মাস্টারকার্ড, মানিবুকার্স এবং ওয়ার ট্রান্সফার। ডেবিট কার্ডটির মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোনো স্থান থেকে অর্থ উত্তোলন করা যায়। এছাড়া ব্যাংক থেকে ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফারের মাধ্যমেও টাকা উত্তোলন করা যায়।
কি? প্রিয় ফ্রিল্যান্সার ভাইবোনেরা কেমন লাগলো? এত কষ্ট করে লিখলাম তাই কেমন হইছে জানাতে আর উৎসাহ দিতে ভুলিয়েন না!!!!!
ধন্যবাদ
Team PROBHAT
1 সম্পূর্ণ বিনামূল্যে অ্যাডভান্স MERN Stack Web Development ১০০% ফ্রী কোর্স
বাংলাদেশের এই প্রথম Hablu Programmer নিয়ে এসেছে বিনামূল্যে এত অ্যাডভান্স লেভেলের কোর্স, যেটি ভালো ভাবে শেষ করার পর ক্যারিয়ার নিয়ে আপনাকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হবে না।
সর্বমোট ২০+ টা প্রোজেক্ট করে দেখানো হবে আমাদের এই ১০০% ফ্রী কোর্সের মধ্যে, তার সাথে আমাদের সরাসরি সাপোর্টের মাধ্যমে আপনাকে দিয়ে আরো ১০+ প্রোজেক্ট করানো হবে। এই মোট ৩০+ টা প্রোজেক্ট করার পর একজন টাকা দিয়ে কোর্স করা বাক্তি কিংবা একজন এক্সপার্ট ওয়েব ডেভলপার সাথে টক্কর দিতে আর কোন বাধা থাকবে না।
এবার আসুন দেখে নেই আমাদের বিনামূল্যে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট (MERN STACK) ১০০%-ফ্রী কোর্স থেকে আপনি কি কি শিখতে পারবেন ।
1. HTML
2. CSS
3. HTML & CSS দিয়ে 3 টা প্রোজেক্ট করানো হচ্ছে। বাড়ির কাজ ২ টা থাকবে।
4.JavaScript & ES6
5. HTML, CSS, JavaScript দিয়ে 3 টা প্রোজেক্ট করানো হবে ।
5.1 Calculator Development.
5.2 Bank Development.
5.3 E-commerce Website Development.
6. Bootstrap 5
6.1. Bootstrap 5 দিয়ে ১ টা প্রোজেক্ট করানো হবে । বাড়ির কাজ ২ টা থাকবে ।
7. HTML, CSS,JavaScript,Bootstrap5 দিয়ে ৫ টা প্রোজেক্ট করানো হবে । বাড়ির কাজ ২ টা থাকবে ।
7.1. PSD TO HTML
7.2. Figma To HTML
7.3. AI To HTML
7.4. XD To HTML
7.5. Sketch to HTML
8. সার্ভার সম্পর্কে ধারণা, REST API কল করে JSON ডাটা লোড করা, node, mongodb (database), chrome devtool দিয়ে ডিবাগিং সম্পর্কে ধারণা দেয়া হবে।
9. Node, React JS, MongoDB, Express Js নিয়ে ২০০+ ভিডিও থাকবে ।
9.1. React দিয়ে সম্পূর্ণ প্রফেশনাল ওয়েবসাইট। ডাটাবেজ, সার্ভার সাইড, হোস্টিং, পেমেন্ট সিস্টেম, লগইন, রাউটিং দিয়ে ১০০% ক্লায়েন্ট-রেডি ওয়েবসাইট বানিয়ে দেখানো হবে।
9.2. React দিয়ে ৭ টা প্রোজেক্ট করানো হবে । বাড়ির কাজ ৪ টা থাকবে ।
10. আমাদের ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার জন্য ওপরেরে এই দক্ষতা গুলাই এনাফ । তবে আমাদের কাজ গুলো কে আরও সহজ করে নেওয়ার জন্য আমাদের কিছু টুলস এর ব্যবহার শিখতে হবে। এই জন্য আমারা নিচের টুলস
গুলো প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করবো।
10.1. Git & GitHub.
10.2. Material-UI.
10.3. VS Code.
10.4. Firebase.
10.5. Devtools.
10.6. Heroku.
10.6. npm.
10.7. Web Pack.
10.8. Netlify.
10.9. সব শেষে আবারো একটা প্রোজেক্ট করে দেখানো হবে সব টুলস গুলো ব্যবহার করে।
11. Fiverr, UpWork, Freelancer মার্কেট গুলা নিয়ে কোর্স শেষে আলোচনা করা হবে জেনো ওপরের দক্ষতা নিয়ে স্বাবলম্বী হতে পারেন। এছাড়াও যারা জব করতে চান তাদের জন্য Certificate
এবং CV ড্রপ এর দায়েক্ত আমারা বহন করব।
আপনি যদি আমাদের এই ১০০%-ফ্রী কোর্সটা করতে চান আপনার একটাই কাজ হবে আমাদের YouTube channel টি Subscribe করে ঝাপিয়ে পরে ভালো ছেলের মত একটার পরে একটা ক্লাস করা।
অবশ্যই প্রতিটা ভিডিও আপডেট পেতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না
আপনাদের কাছে একটাই অনুরধ থাকবে আমাদের এই মাস্টার প্লান যদি আপনার একটুও ভালো লাগে তাহলে দয়া করে শেয়ার করুন । আপনার বন্ধু বা পরিবারকে এই কোর্সটি করার সুযোগ করে দিন ।
আপনি এই কোর্স টা করার জন্য শুধু কমেন্ট বক্সের লিংক দেওয়া Video টা ফলো করবেন। ধন্যবাদ ।
Channel Name: Hablu-Programmer
Playlist Name: Web Development Course
www.fiverr.com
ReplyDelete